গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধানে এই ত্রিফলা রস গ্রাহকদের দিয়েছে অন্য রকম এক ভালো লাগার অনুভূতি। চলুন ভিডিও টি দেখে আসি ...
ত্রিফলা রস সেবনে জীবন ধ্বংসকারী গ্যাস্টিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণ করে। একাধিক উপকারিতা সম্পন্ন ত্রিফলার রস যাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, খনিজ, গ্লুকোসাইড , ভিটামিন ও এন্টিঅক্সিডেন্ট এর মত রোগ প্রতিরোধকারী শক্তিশালী উপাদান যা নিয়ম মেনে সেবন করলে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে।
ত্রিফলা রস সেবনে পেটের গ্যাস,পেটে বুকে পিঠে ব্যথা, টক ঢেকুর, বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য , দুর্বলতা দূর হবে এবং যা প্রশান্তির ঘুম বয়ে আনবে।
শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক এবং লিভার সুস্থ রাখতে ভীষণ কার্যকরী।
অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যাবে এবং ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
ত্রিফলা রস নিয়মিত দুইমাস সেবন করলে আপনাকে পরবর্তীতে কোনো প্রকার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য অন্য কোন ঔষধ ব্যবহার করতে হবে না। ইনশাহ আল্লাহ।
শতভাগ রাসায়নিক মুক্ত ও ভেষজ সম্পূর্ণ ন্যাচারাল। তাই এর্টি সেবনে কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাব দেখা যায় না।
ত্রিফলা রস সেবনের তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে সমাধান পেতে শুরু করবেন।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধানে এই ত্রিফলা রস গ্রাহকদের দিয়েছে অন্য রকম এক ভালো লাগার অনুভূতি। চলুন ভিডিও টি দেখে আসি ...
দিন/সেবন
গ্রাম/বোতল
গ্রাহক সন্তুষ্ট
প্যাকেজ হোম ডেলিভারি
ত্রিফলা রস বোতলটি ভালো করে ঝাঁকুনি দিয়ে দুই চামচ আধা গ্লাস পানিতে মিশিয়ে সকালে ও রাতে খাওয়া পর সেবন করবেন এবং মিক্সিং শরবত এক চামচ এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাবেন।
ত্রিফলার রস ১.৫- ২ চামুচ অর্ধেক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খাবেন
অবশই বাহিরের ভাজা-পোড়া, তৈলাক্ত খাবার, এবং বাঁশী খাবার বর্জন করুন।
ত্রিফলা কেয়ার মিক্স পাউডার ( ১ গ্লাস পানিতে ১ চামুচ) ভিজিয়ে রেখে রাতে ভরা পেটে খাবেন।
রাত ১০ টা থেকে ১১ টার মধ্যে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। রাতের খাবার ঘুমানোর ২ ঘন্টা আগে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
সাথে পঞ্চসিট রাতে ( ১ গ্লাস পানিতে ১ চামুচ) ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খাবেন।
পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করুন।
Copyright © 2024 trefola.com – All rights reserved.
